হোটেলে এক পার্টিতে গলা পর্যন্ত পান করে মেয়েদের ধরতে আসেন, তখন মামুনুর রশীদের রুচি কোথায় ছিল
হিরো আলম বাংলাদেশের একজন ভিন্ন ধরনের ব্যক্তিত্বের অধিকারী একজন মানুষ। তাকে নিয়ে হাসি ঠাট্টা কম চলে না। সাম্প্রতিক সময়ে বিশিষ্ট নাট্যকার ও অভিনেতা মামুনুর রশীদ তাকে নিয়ে সমালোচনা করেছেন। এবার মামুনুর রশীদের সেই সমালোচনার জবাব দিতে গিয়ে বি”/স্ফো”রক মন্তব্য করেছেন সুপ্রীতি ধর। তিনি মামুনুর রশীদের রুচী বললেন ভিন্ন কথা।
তিনি বলেন, ‘মামুনুর রশীদ রুচির দীনতা নিয়ে কথা বলেন? উনার রুচিবোধ নিয়ে কে কথা বলবে তাহলে? সোনারগাঁ হোটেলে এক পার্টিতে যখন গলা পর্যন্ত ম”/দ খেয়ে সবার গায়ের ওপর পড়েন, মেয়েদের ধরতে আসেন, তখন তার রুচি কোথায় ছিল?’
তিনি যোগ করে বলেন, ‘তারা তো ইজারা নিয়েছিলেন সাংস্কৃতিক আন্দোলনের, কী হলো সেসবের? সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট নামে একটা গোষ্টী আছে, দীর্ঘদিন ধরেই তাদের আমরা আঙুমানে মফিদুল বলে ডাকি। কারণ তাদের কাজ ওই নিথর দেহ বহনের মধ্যেই সীমিত। তারা আবার একেকজন কর্ণধার সংস্কৃতির!’
তিনি যোগ করেন, ‘বহু আগেই চলচ্চিত্রে, চলচ্চিত্রের গানে অশ্লী”/লতা চলে আসছে, কই, সেসব নিয়ে কথা বলতে তো শুনি না! এদের তেল মাথায় তেল দেয়ার মানুষেরও অভাব নেই। যাচ্ছেতাই সব।’
প্রসংগত, হিরো আলমকে নিয়ে অনেকে হাসি ঠাট্টা করলেও তার বিষয়ে এখন অনেকে প্রশংসা করে থাকেন। কারণ হিরো আলমের ভেতর মানুষ সততার একটি গুন খুঁজে পেয়েছেন। তার কথা বা ভাষার শুদ্ধতা দেখা না গেলেও তিনি তার নিজের মতো একজন মানুষ এটাকেই বিবেচান হিসেবে দেখেন তারা।