দৈনিক খবর

যেভাবে ১৭ বছর বয়সে এমবিবিএস পাশ করেন সাবরিনা, এবার ভিন্ন এক তথ্য এলো সামনে

জেকেজি হেলথকেয়ারের আলোচিত ডা. সাবরিনা শারমিন শুধু বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া রোগের পরীক্ষার সনদই জাল করেননি তিনি বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করার জন্য তার জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ও জাল করেছেন। এই বিষয়েও তার বিরুদ্ধে মামলা হয়। এই এনআইডি অনুযায়ী তার এমবিবিএস পাশ নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে এলো।

জেকেজি হেলথকেয়ারের জাল দ্বিতীয় জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) অনুযায়ী সাবরিনা শারমিন মাত্র ৮ বছর বয়সে এসএসসি এবং ১৭ বছর বয়সে এমবিবিএস পাস করেছেন।

ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) আদালতে দাখিল করা চার্জশিটে সাবরিনার দ্বিতীয় এনআইডিতে এসব তথ্য রয়েছে। সম্প্রতি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি) আদালতে এই চার্জশিট দেয়।

সাবরিনার বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য দিয়ে একাধিক জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) এবং আয়কর রিটার্ন সার্টিফিকেট তৈরিতে জালিয়াতির অভিযোগ রয়েছে।

বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া রোগের পরীক্ষার জাল সার্টিফিকেট দেওয়ার মামলায় জেকেজির চেয়ারম্যান ও চাকরিচ্যুত চিকিৎসক সাবরিনা শারমিন, তার স্বামী জেকেজির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আরিফুল চৌধুরীসহ আটজনকে ১১ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। দম্পতি এখন কারাগারে রয়েছেন।

জানা গেছে, তিনি তার এনআইডি কার্ড জালিয়াতির মাধ্যমে চাকরির মেয়াদ বাড়িয়েছিলেন। তাছাড়া তিনি আয়কর রিটার্ন সনদও জালিয়াতি করেছিলেন। তিনি ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে এই মামলা ছাড়াও আরো কয়েকটি দূর্নীতির তথ্য পেয়েছে গোয়েন্দা বিভাগ।

Related Articles

Back to top button