দৈনিক খবর

সৌদিতে অ’বৈধ উপায়ে ভিসা ও অ’র্থপা’চারের অভিযোগে কয়েকজন বাংলাদেশি আ’ট’ক

উপসাগরীয় দেশ সৌদি আরবের দু;র্নী;তি দমন কর্তৃপক্ষ একটি ফৌজদারি মা;মলার ত;দন্ত কা;র্য;ক্রম শুরু করেছে। ৪ মার্চ শনিবার এক ঘো;ষণার মাধ্যমে এ তথ্য জানা;নো হয়।

দু;র্নীতি দমন কর্তৃ;পক্ষের আরেক নাম নাহাসা। প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, ফৌজদারি অ;পরাধে স্বরা;ষ্ট্রমন্ত্র;ণালয়ের দুইজন ক;র্মক;র্তাকে গ্রে;প্তার করা হয়েছে। তাদের বিরু;দ্ধে অভি;যোগ, একজন বিদেশি বিনি;য়োগকারীর কাছে থেকে ২৩ মিলিয়ন সৌদি রিয়াল বিনিয়োগের স্বা;ক্ষর নিয়ে তার কাছ থেকে ৬০ হাজার সৌ;দি রিয়াল আদায় করা হয়। খবর আরব নিউ;জের।

আ;টককৃ;ত ব্যক্তিরা হলেন, মেটাব সাদ আল ঘানম, হা;তেম মা;স্টর সাদ বিন তৈ;য়ব এবং ফিলি;স্তিনি বিনি;য়োগকারী সালেহ মো;হাম্মদ সালেহ আল সালাউত।

এ মামলায় কয়েকজন বাংলাদেশিকেও গ্রে;প্তার করা হয়েছে। তারা হলেন, আশ;রাফ উদ্দিন আখনাদ, আলমগীর হোসেন খান, শফিক শাহজাহান, মোহাম্মদ নাসের উদ্দিন নুর, মোহাম্মদ রফিক, মুসলিম উদ্দিন ও আল আমিন খান।

সৌদি কর্তৃপক্ষ বলছে, এর মধ্যে মোহাম্মদ নাসের উদ্দিন নুরের বাংলাদেশে একটি রিক্রুটিং এজেন্সি আছে। এ ছাড়া আল আমিন খান দেশটিতে ভিজিট ভি;সায় রয়েছেন। এ ঘটনায় আরও বেশ কয়েকজন সৌদি নাগরিককে আ;টক করা হয়েছে।

গ্রে;প্তারকৃ;ত বাংলাদেশি নাগরিকদের বিরুদ্ধে অ;বৈধ উপায়ে ভিসা ও সৌদি আরবের বাইরে অবৈধ উপায়ে অ;র্থপাচারের অভি;যোগ আনা হয়েছে।

সৌদি কর্তৃপক্ষ বলছে, অভি;যুক্তরা এরই মধ্যে বাংলাদেশে সৌদি দূতাবাসের অসাধু কর্মীদের সঙ্গে যোগসাজশে ভিসা বাণিজ্যে জড়িত থাকার বিষয়টি স্বীকার করেছেন।

কর্তৃ;পক্ষ বলেছে যে প্রাথমিক তদন্তে;র পর আরও দু’জনকে গ্রে;প্তার করা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশে সৌদি দূ;তাবাসের ক;নস্যু;লার বি;ভাগের প্রধান ও

সাবেক উপরাষ্ট্রদূত আবদুল্লাহ ফালাহ মুদি আল-শামারি এবং দূতাবাসের ক;নস্যু;লার বিভাগের উপপ্রধান খালেদ নাসের আয়েদ আল-কাহতানি।

Related Articles

Back to top button