শুনেছি ক্ষমা পেয়েছি, এখনো চিঠি আনতে যাইনি: ডা. মুরাদ
নানা বির্তকিত কাণ্ডের জন্য জেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক পদ থেকে অব্যাহতির পর সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানকে ক্ষমা করে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। আজ বৃহস্পতিবার (২৬ জানুয়ারি) দুপুরে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে ময়মনসিংহ বিভাগীয় প্রতিনিধি সভায় উপস্থিত হয়ে তিনি এ তথ্য দেন।
এ সময় ডা. মুরাদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘মেয়র জাহাঙ্গীর গুরুতর কথা বলেছেন, তাই তিনি চিঠিটা দ্রুত নিয়েছেন। আমিও আবেদন করেছিলাম। আমাকে ক্ষমা করে দিয়েছে বলে জানতে পেরেছি। কিন্তু এখনো চিঠি আনতে যাইনি।’ কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যের জেরে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে তথ্য প্রতিমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করা জামালপুর-৪ আসনের সাংসদ ডা. মো. মুরাদ হাসানকে জেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদকের পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
প্রসঙ্গত, চিকিৎসাবিদ্যার ডিগ্রিধারী ডা. মুরাদ হাসান ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের টিকেটে জামালপুর-৪ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর ২০১৮ সালে তিনি দ্বিতীয়বার সংসদ সদস্য হন। ২০১৯ সালে শেখ হাসিনা টানা তৃতীয়বার সরকার গঠন করলে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পান মুরাদ। ওই বছরই তাকে স্বাস্থ্য থেকে সরিয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হয়।