ঘরোয়া চিকিৎসা

মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়ছে? নিন ঘরোয়া সমাধান

আজকাল আমার দাত দিয়ে অকারণেই খুব রক্ত পরছে, আবার ব্রাশ করার সময় এবং হাড়-কাটা চিবলেও রক্তপাত হচ্ছে l কেন এমন হচ্ছে? আমার কি করা উচিত এখন?

আমরা দাঁত ও মাড়ির বিভিন্ন প্রকার রোগে ভুগে থাকি। দাঁতের মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়া ও মুখের দুর্গন্ধযুক্ত ব্যক্তি হয়তো অনুভব করতে পারেন না তার কথা বলার সময় আমরা যারা তার কথা শোনেন তারা ততটায় বিরক্ত বোধ করে থাকি। বাধ্য হয়ে তার কথা শুনে থাকি। কিন্তু মুখ ফিরিয়ে রাখতে হয় অন্যদিকে। মুখে দুর্গন্ধযুক্ত ব্যক্তি ভুগতে পারেন হীনমন্যতায়।

ভিটামিনের অভাব দেখা দিলে এমন হয়। এছাড়াও দাতে জমে থাকা খাবার কনা ঠিক মত পরিষ্কার না হলে পরে এইরকম অনেক সমস্যা দেখা দেয়। এক্ষেত্রে ভিটামিন সি যুক্ত ফলমূল যেমন পেয়ারা,আমড়া,আমলকি,বরই এইগুলো বেশি করে খাওয়া উচিত। অবশ্যয় সফট্ ব্রাশ ব্যবহার করবে। এবং সাধারন পেস্ট ব্যবহার না করে মেডিপ্লাস ব্যবহার করে দেখতে পারো।আমার আম্মুর এই একই সমস্যায় ডাক্তার এইগুলো ব্যবহারের কথা বলেছিল।

দাত থেকে রক্ত পড়ার কারণ

দাত থেকে রক্ত পড়ার পিছনে মোটামুটি অনেকগুলো কারণ থাকতে পারে এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু হলো –

১.যদি দাতে ডেন্টাল প্লাক জমে মাড়ির প্রদাহ সৃষ্টি করে ! (আমার এই সমস্যা আছে ,যার কারণে সামান্য কিছু হলেই রক্ত পড়া শুরু করে নিঃসন্দেহে খুব বিরক্তিকর !)

২.দাত ব্রাশ কিংবা টুথ পিক দিয়ে অসাবধানতাবসত ব্যবহার করলে খোচা লেগে রক্ত পড়তে পারে I

৩.কৃত্তিম দাত লাগালে এর ঘর্ষণের ফলেও হতে পারে।

৪. ভিটামিন স্বল্পতা।

৫. আরেকটা উল্লেকযোগ্য কারণ হলো – অন্যান্য রোগ যদি থাকে এই যেমন- ডায়াবেটিস, লিভার জনিত কোনো সমস্যা ইত্যাদি (তবে, ডায়াবেটিস হলো অন্যান্য রোগের মধ্যে উল্লেকযোগ্য ! অন্যান্য রোগের কারণে যদি হয় তাহলে, এর মাধ্যমেই বেশি দেখা যায় !) এখন, যদি জিজ্ঞেস করা হয় এই রক্ত বন্ধের জন্য কি করা উচিত তাহলে এর আগে জানতে হবে ঠিক কি কারণে হচ্ছে ? আমার মত ডেন্টাল প্লাক জমে গিয়ে হচ্ছে ? নাকি ভিটামিন স্বল্পতা ? নাকি অন্যান কোনো রোগ ? নাকি তেমন কিছুই না অসাবধানতাবসত সামান্য খোচাখুচির ফলে এইটা হওয়া ? যদি ডেন্টাল প্লাক হয় তাহলে, দাতের স্কেলিং করাতে হবে I আবার যদি, ভিটামিন স্বল্পতা হয় তাহলে, বেশি বেশি ভিটামিন সি এবং আয়রন জাতীয় খাবার বেশি খেতে হবে এই যেমন- শাক-সবজি, লিচু, কমলা, আমলকি ইত্যাদি ! আবার যদি এমন হয় অন্যান্য রোগের কারণে হচ্ছে তাহলে ব্লাড টেস্ট করে ডায়াবেটিস কিংবা অন্য কিছু আছে কিনা তা চেক করা এরবং সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া ! তবে, যারা এত ঝামেলা করে বের না করতে চায় তাদের জন্য একটা সহজ সমাধান তো রয়েছেই একজন ভালো ডেন্টিস্ট দেখানো !

দাঁত এবং মাড়ির যেসব সমস্যা  হয়ে থাকে এর মধ্যে মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়া অন্যতম। সাধারণত দাঁত ব্রাশ করার সময় মাড়ি থেকে অল্প রক্ত পড়ে থাকে।

মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়ার কারন

নিয়মিত সঠিক পদ্ধতিতে দাঁত পরিষ্কার না করাই এ রোগের প্রধান কারণ। কেননা, অপরিচ্ছন্নতার কারণে দাঁতের গায়ে জীবাণুর প্রলেপ পড়ে ও আস্তে আস্তে এই জীবাণুর প্রলেপ খাদ্যকণা ও লালার সঙ্গে মিশে ক্যালকুলাস বা পাথরে পরিণত হয়। আঁকাবাঁকা ও উঁচু-নিচু দাঁতের জন্যও অতি সহজে ময়লা জমে এ ধরনের অসুবিধা হতে পারে। প্রাথমিক অবস্থায় ব্রাশ বা মেসওয়াক করে এই জীবাণুর প্রলেপ দূর না করলে আস্তে আস্তে মাড়ির প্রদাহ শুরু হতে থাকে। মাড়ি ফুলে লাল হয়ে যায়, সামান্য আঘাতেই মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়ে। মাড়ির এই অবস্থায় তেমন ব্যথা না হলেও দৈনন্দিন জীবনে খাওয়াদাওয়া, কথা বলা বা দাঁত ব্রাশ করা, এমনকি কলাজাতীয় নরম খাবার খাওয়ার সময়ও মাড়ি থেকে রক্ত পড়তে দেখা যায়।
মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়াই এ রোগের প্রধান লক্ষণ। অবশ্য কোনো কোনো সময় মাড়ি বিশেষ জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হলে রোগী তীব্র ব্যথা অনুভব করে। এ সময় চিকিৎসার অভাবে ব্যথা ক্রমেই বাড়তে থাকে। স্থানীয় কারণ ছাড়াও দেহগত কারণেও মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়তে পারে। উদাহরণস্বরূপ—রক্তশূন্যতা, হেমোফেলিয়া, এমনকি কিছু কিছু রক্তের ক্যানসারেও মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়তে পারে। তা ছাড়া অপুষ্টিজনিত কারণে যেমন, ভিটামিন ‘সি’র অভাবে এবং গ্রন্থিরসের (হরমোন) বিশৃঙ্খলার কারণেও গর্ভাবস্থার সময় মাড়ি দিয়ে রক্তক্ষরণ হতে পারে। এ ক্ষেত্রে অবশ্য তেমন চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না। সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ার পরই এরূপ লক্ষণ দূর হয়ে যায়।
কিন্তু অনেক মারাত্মক পর্যায়ে চলে গেলে শক্ত খাবার খাওয়ার সময়ও মাড়ি থেকে রক্ত পড়ে। মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ডেন্টিস্টের পরামর্শ নেয়া উচিত। কিছু ঘরোয়া উপায় আছে যার মাধ্যমে সাময়িকভাবে দাঁতের মাড়ি থেকে রক্ত পড়া রোধ করা সম্ভব।
মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়ছে? নিন ঘরোয়া সমাধান
অ্যালোভেরা জেল
প্রতিরাতে মাড়িতে অ্যালোভেরা জেল মাসাজ করে লাগানো যেতে পারে।এটি মাড়ির রক্ত পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করবে।
গ্রিন টি
মাড়ির রক্ত পড়া বন্ধ করতে গ্রিণ টি বেশ কার্যকর। গ্রিন টি দিয়ে কিছুক্ষণ কুলকুচি করুন। এটি মাড়ির জীবাণু ধ্বংস করে এবং দ্রুত রক্ত পড়া বন্ধ করে দেয়।
লবঙ্গের তেল
লবঙ্গের তেল মাড়ির ইনফ্লামেশন রোধ  করে মাড়ি থেকে রক্ত পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে। একটুখানি লবঙ্গের তেল নিয়ে মাড়িতে ঘষুন। অথবা এক বা দুটি লবঙ্গ চিবাতে পারেন। এটি আপনার মাড়ির রক্ত পড়া বন্ধ করে দিবে।
লবণ পানি
কিছু গরম পানি নিন, এর সঙ্গে অল্প কিছু লবণ মিশান। এবার এই লবণ পানি দিয়ে দিনে তিনবার কুলকুচি করুন। খুব সহজ এবং কার্যকরী একটি ঘরোয়া পদ্ধতি এটি।
নিয়মিত কাঁচা সবজি খাওয়ার অভ্যাস করা যেতে পারে। ফল এবং শাকসবজিতে থাকে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন, মিনারেল এবং ক্যালোরি থাকে কম। এটা রক্ত চলাচল সচল রেখে মাড়ির রক্ত পড়া বন্ধ করে দেয়।

মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়া চিকিৎসা না করলে যা হতে পারেঃ

আমরা যখন খাবার খাই, সেই খাবার আমাদের দাঁতের আনাচে কানাচে জমে থাকে। পরবর্তীতে ওই জমে থাকা খাবার আমাদের মুখের মধ্যে থাকা বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়ার সংস্পর্শে এসে “ডেন্টাল প্ল্যাক” তৈরি করে। প্ল্যাক আবরণটি আস্তে আস্তে বৃদ্ধি পেয়ে দাঁত ও মাড়ির মধ্যস্থানে শক্ত অবস্থান নেয়। সাধারন অবস্থায় ব্রাশ বা মেসওয়াক করে এই প্লাক অপসারণ করা যায়, কিন্তু এটা যদি ২৪ ঘন্টার মধ্যে ব্রাশ বা মেসওয়াক করে অপসারন করা না হয় তবে এই প্ল্যাক ম্যাচিওর হয়ে ক্যালকুলাস এ রূপ নেয়। এই ক্যালকুলাস এর ক্ষতিকর ব্যাক্টেরিয়া কিছু রাসায়ানিক নিঃসরন করে, ফলে মাড়িতে প্রদাহ (Inflammation) হয়ে ফুলে যায় এবং রক্ত পড়া শুরু হয়। প্রথমে এই প্রদাহের মাত্রা কম থাকে বলে ব্যথা কম অনুভূত হয়। অযত্ন-অবহেলায় এটি পর্যায়ক্রমে মারাত্মক আকার ধারণ করে দাঁত ও পার্শ্বস্থ কোষকলার আক্রমণ ও ধ্বংস করে দাঁতের বিভিন্ন পয়েন্টে “পকেট” তৈরি করে মাড়িকে ধীরে ধীরে ক্ষয় করে ফেলে এমনকি দাঁত যার সাহায্যে চোয়ালে আটকে থাকে সেই এলভিওলার অস্থিকেও ক্ষয় করে ফেলতে পারে। এভাবে মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়ার সাথে আস্তে আস্তে দাঁত নড়ে যায়। এক সময় দাঁত পড়েও যেতে পারে।

মুখে দুর্গন্ধ হওয়ার বিভিন্ন কারণ

মুখে দুর্গন্ধ হওয়ার বিভিন্ন কারণ রয়েছে। যার মধ্যে অন্যতম হলো:

# মুখ গহ্বর ও দাঁত ভালোভাবে পরিষ্কার না রাখা।

# বিভিন্ন রকম রোগ ভোগের সময় মুখে দুর্গন্ধ হতে পারে।

# বদ হজম, পেটের পীড়া বা অন্যান্য কারণে মুখের দুর্গন্ধ হতে পারে।

# মুখ গহ্বরের রোগের মধ্যে দাঁতের মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়া অন্যতম একটি রোগ। আমাদের দেশের আশি ভাগ মানুষই এই রোগে ভোগেন কিন্তু বিভিন্ন কারণে দাঁতের মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়তে পারে।

মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়ার প্রতিকার

যেকোনো রোগেরই চিকিৎসা করার আগে সেই রোগের সত্যিকার কারণ খুঁজে বের করতে হবে। অপরিচ্ছন্নতার জন্য মাড়ি ও দাঁতে জমে থাকা নরম ও কঠিন বস্তু, যথা জীবাণুর প্রলেপ ও খাদ্যকণা রোগী নিজেই পরিষ্কার করতে পারে। তবে জীবাণুর প্রলেপ একবার শক্ত হয়ে পাথরে পরিণত হলে তা ডেন্টাল সার্জন দ্বারা পরিষ্কার করিয়ে নিতে হয়। আঁকা- বাঁকা কিংবা উঁচু- নিচু দাঁতের কারণে রক্ত পড়লে সে ক্ষেত্রে স্কেলিং করানোর সঙ্গে সঙ্গে আঁকাবাঁকা দাঁতের চিকিৎসা ও অর্থোডনটিস্টের সাহায্য নিতে হবে।
বিশেষ যন্ত্রের সাহায্যে দন্তচিকিৎসকদের পাথর তুলে দেওয়ার প্রক্রিয়াকে ‘স্কেলিং’ বলা হয়। এটা অতি সূক্ষ্ম ও সময়সাপেক্ষ কাজ এবং এ কাজে যথেষ্ট ধৈর্য ও দক্ষতার প্রয়োজন।
স্কেলিং বা দাঁতের পাথর পরিষ্কার শুরু হওয়ার পরপরই রক্ত পড়া ও প্রদাহ কমে যায়। কিন্তু দেহগত কোনো রোগের কারণে রক্ত পড়লে সে ক্ষেত্রে ওই রোগের প্রয়োজনীয় চিকিৎসাও একই সঙ্গে করাতে হয়। মাড়ি জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হলে ‘স্কেলিং’ করার পড়ে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করতে হয়, তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অ্যান্টিবায়োটিক লাগে না। ভিটামিন ‘সি’র অভাবে রক্ত পড়লে সে ক্ষেত্রে ‘স্কেলিং’ করার পর ভিটামিন ‘সি’ যুক্ত খাবার খেতে হবে।
তবে সাধারণত মাড়ি রোগের নিরাময় কিংবা রক্ত পড়া বন্ধ করার জন্য কেবল ভিটামিন ‘সি’ সম্পূর্ণ অযৌক্তিক। এ প্রসঙ্গে মনে রাখা দরকার, রোগী নিজে সঠিক পদ্ধতিতে দাঁত নিয়মিত পরিষ্কার না করলে কোনো ডাক্তারের পক্ষেই এ রোগের সাফল্যজনক চিকিৎসা করা সম্ভব নয়।

মাড়ি দিয়ে রক্ত প্রতিরোধের উপায়

Prevention is better than cure অর্থাৎ রোগ প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধই উত্তম। এই উক্তি জিনজিভাইটিস রোগে সবচেয়ে বেশি প্রযোজ্য। তার কারণ হলো ঠিকমতো দাঁত ও মুখের যত্ন নিলে এই রোগ থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়। তার জন্য প্রয়োজন বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে দাঁত ব্রাশ করা ও ফ্লস করা এবং মেসওয়াক করা।

ব্রাশের নিয়ম

(ক) উপরের দাঁত নিচের দিকে এবং নিচের দাঁত উপরের দিকে ব্রাশ করা, উপরের এবং নিচের সব দাঁত বাইরের দিকে ব্রাশ করা।

(খ) উপরের এবং নিচের মাড়ির দাঁতের ভেতরকার অংশ পেছনের দিক দিয়ে ব্রাশ করা।

(গ) সামনের, উপরের এবং নিচের দাঁতের ভেতরকার অংশ উল্টোদিক দিয়ে ব্রাশ করা।

(ঘ) উপরের ও নিচের মাড়ির দাঁত ও তার সঙ্গে যুক্ত সামনের দাঁতের যে অংশ দিয়ে আমরা চাই সে অংশটুকু ভালোভাবে ব্রাশ করা।

(ঙ) সঠিক সময়ে ব্রাশ করাঃ সঠিক পরিচর্যায় যেমন দাঁতের সৌন্দর্য বজায় থাকে, তেমনি দাঁতের স্বাস্থ্যও ভালো হয়। প্রত্যহ দুইবার দাঁত ব্রাশ করা উচিত। রাতে খেয়েদেয়ে শোবার আগে একবার এবং সকালে আর একবার নাশতা খাওয়ার পরে। এই দুইবার দাঁত ব্রাশ করা অত্যাবশ্যক। প্রত্যেকবার দাঁত ব্রাশ করার সময় হাতের আঙুল দিয়ে মাড়ি ম্যাসাজ করতে ভুলবেন না। মাড়ি ম্যাসাজ করলে আঙুলের চাপে রক্ত সঞ্চালন ভালো হয়। প্রায় অনেকে সকালে ঘুম থেকে উঠে দাঁত ব্রাশ করেন। এটা একেবারেই করবেন না। রাতে শোবার আগে যখন দাঁত ব্রাশ করা হয় তখনই মুখ পরিষকার হয়ে যায়। আসলে দাঁত ব্রাশ করার কারণ হলো আমরা প্রত্যহ যা খাই তার থেকে অল্প অল্প খাদ্যকণা দাঁতের গায়ে ও ফাঁকে লেগে থাকে, এই খাদ্যকণাকে পরিষ্কার করার জন্য ব্রাশ করা হয়।

# খাওয়ার পরে নিয়মিত দাঁত ব্রাশ করা।

# বেশি বেশি করে তাজা ফল খাওয়া।

# মিষ্টি ও আঠালো খাবার না খাওয়া।

# প্রতি ছয়মাস পর পর ডেন্টাল সার্জারিকে দিয়ে দেখানো।

# প্রতিদিন ব্রাশ ফ্লসিং করা উচিত। তা নাহলে দাঁতের গায়ে ব্যাকটেরিয়াল প্লাক জমতে থাকে। ফলে দাঁতের ক্ষয়রোগ বা মাড়ির রোগ পরিলক্ষিত হয়।

# ফ্লোরাইড জাতীয় খাবার, সবজি, পানি ও ফ্লোরাইডযুক্ত প্লাস্ট ব্যবহার করা উচিত।

Related Articles

Back to top button